জাপানবাগপো
Call to buy order package +8801977145224
প্যাকেজ কিনতে বা অর্ডার করতে কল করুন +৮৮০১৯৭৭১৪৫২২৪
পর্যায়ক্রমে এই পেজটিতে আপনি যা দেখতে পাবেন তা হলোঃ
★★★ আদি যুগ থেকে জাপানবাগপো এর ব্যবহার ও গবেষণার সংক্ষিপ্ত তথ্য ।
★★★ নতুন পদ্ধতিতে জাপানিরা কিভাবে জাপানবাগপো আবিষ্কার করেছেন?
★★★ জাপানবাগপো এর পুষ্টি বিবরণ ও উপকারিতা বিস্তারিত ।
★★★ প্রতি ১ মিনি প্যাক (৩ গ্রাম) এর পুষ্টি উপাদান বিস্তারিত।
★★★ জাপানবাগপো খাওয়া বা সেবন করার নিয়ম বিস্তারিত ।
★★★ জাপানবাগপো এর উপকারিতা দ্রুত পাওয়ার জন্য করনীয়?
★★★ বর্তমান খুচরা বাজারে জাপানবাগপো এর খুচরা মূল্য।
★★★ আমাদের বিক্রিত প্যাকেজ গুলো।
আদি যুগ থেকে জাপানবাগপো এর ব্যবহার ও গবেষণার সংক্ষিপ্ত তথ্য:
জাপানবাগপো হল কাঁচা শাঈর ঘাস বা বার্লি ঘাসের পাউডার। বাংলা শাঈর ঘাসকেই ইংরেজিতে বলা হয় বার্লি ঘাস (Barley Grass)। উদ্ভিদ বিজ্ঞানীদের গবেষণা মতে, শাঈর উদ্ভিদটির জন্ম আজ থেকে প্রায় ৫০ হাজার থেকে ১ লক্ষ বছর আগে হলেও এটি মানুষ খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করতে শুরু করে আজ থেকে ১১ হাজার বছর আগে। উদ্ভিদ বিজ্ঞানীরা জানিয়েছে, ১১ হাজার বছর আগে মানুষ শাঈর খাওয়া শুরু করেছিল কারণ ছিল "যাতে তাদের শরীর রোগে আক্রান্ত না হয় এবং তারা যাতে বেশি দিন সুস্থ থাকতে পারে"।
এরপর থেকেই প্রাচীন মিশর, প্রাচীন গ্রীক, প্রাচীন ব্যাবিলন, রোমান, সিন্ধুস্থান, কুইন সহ সারা পৃথিবীতে মানুষ এবং রাষ্ট্র উভয়ের কাছে "শরীর সুস্থ রাখার অন্যতম খাদ্য হিসেবে" জনপ্রিয় হতে থাকে শাঈর।
উদ্ভিদ ইতিহাসবিদদের গবেষণা মতে, শাঈরের সবচেয়ে বেশি প্রচলন শুরু করে ইসলামী খেলাফত ভিত্তিক রাষ্ট্রগুলো এবং পৃথিবীতে শাঈরকে নিয়ে তারাই সর্বপ্রথম গবেষণা করে। তাদের গবেষণা মতে, আশাব আল-শাঈর এ রয়েছে এমন কিছু উপাদান যে উপাদান গুলি মানুষের শরীরে প্রবেশ করে মানুষের শরীরের ঘাটতি পূরণ করতে প্রয়োজনমতো উপাদান তৈরি করতে পারে। যার মাধ্যমে শাঈর সুস্থ মানুষের শরীরকে আরো বেশি সুস্থ এবং শক্তিশালী করে তুলতে পারে এবং অসুস্থ মানুষের শরীরকে সুস্থ করে তুলতে সাহায্য করতে পারে।
এর গুরুত্ব বুঝতে পেরে উসমানী সাম্রাজ্য এবং উসমানী খেলাফতের সময় (যেটি ১২৯৯-১৯২৪ মোট ৬২৫ বছর পর্যন্ত পৃথিবীর সবচেয়ে ক্ষমতাসীন রাষ্ট্র এবং জ্ঞান-বিজ্ঞানে পৃথিবীর সবচেয়ে উন্নত রাষ্ট্র ছিল) তারা তাদের সৈন্যদের প্রতিদিন খাওয়ার তালিকায় শাঈর ঘাস রাখতেন এবং যেকোনো যুদ্ধের ৭ দিন আগে থেকে প্রতিদিন কমপক্ষে ৫০ গ্রাম শাঈর ঘাস খাওয়াতেন যাতে সৈন্যরা ক্লান্তিহীন ভাবে যুদ্ধ করতে পারে।
এরপর থেকেই প্রাচীন মিশর, প্রাচীন গ্রীক, প্রাচীন ব্যাবিলন, রোমান, সিন্ধুস্থান, কুইন সহ সারা পৃথিবীতে মানুষ এবং রাষ্ট্র উভয়ের কাছে "শরীর সুস্থ রাখার অন্যতম খাদ্য হিসেবে" জনপ্রিয় হতে থাকে শাঈর।
উদ্ভিদ ইতিহাসবিদদের গবেষণা মতে, শাঈরের সবচেয়ে বেশি প্রচলন শুরু করে ইসলামী খেলাফত ভিত্তিক রাষ্ট্রগুলো এবং পৃথিবীতে শাঈরকে নিয়ে তারাই সর্বপ্রথম গবেষণা করে। তাদের গবেষণা মতে, আশাব আল-শাঈর এ রয়েছে এমন কিছু উপাদান যে উপাদান গুলি মানুষের শরীরে প্রবেশ করে মানুষের শরীরের ঘাটতি পূরণ করতে প্রয়োজনমতো উপাদান তৈরি করতে পারে। যার মাধ্যমে শাঈর সুস্থ মানুষের শরীরকে আরো বেশি সুস্থ এবং শক্তিশালী করে তুলতে পারে এবং অসুস্থ মানুষের শরীরকে সুস্থ করে তুলতে সাহায্য করতে পারে।
এর গুরুত্ব বুঝতে পেরে উসমানী সাম্রাজ্য এবং উসমানী খেলাফতের সময় (যেটি ১২৯৯-১৯২৪ মোট ৬২৫ বছর পর্যন্ত পৃথিবীর সবচেয়ে ক্ষমতাসীন রাষ্ট্র এবং জ্ঞান-বিজ্ঞানে পৃথিবীর সবচেয়ে উন্নত রাষ্ট্র ছিল) তারা তাদের সৈন্যদের প্রতিদিন খাওয়ার তালিকায় শাঈর ঘাস রাখতেন এবং যেকোনো যুদ্ধের ৭ দিন আগে থেকে প্রতিদিন কমপক্ষে ৫০ গ্রাম শাঈর ঘাস খাওয়াতেন যাতে সৈন্যরা ক্লান্তিহীন ভাবে যুদ্ধ করতে পারে।
পরবর্তীতে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর উসমানীয় খেলাফত ধ্বংস হয় এবং শাঈর গ্রাসের ব্যবহার কমতে থাকে এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের অর্থনৈতিক মন্দার কারণে মানুষ শাঈর চাষ এবং উৎপাদন তুলনামূলক ৯০% বন্ধ করে দেয় এবং এই কারণেই পরবর্তীতে শাঈর ঘাসের ব্যবহার কমে যায়।
তারপর ১৯ শতকের শেষের দিকে ক্রমান্বয়ে জাপান, আমেরিকা, কানাডা ও চীন এর চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা বার্লি ঘাস নিয়ে আবারো বিস্তর গবেষণা করতে শুরু করে। এবং সবচেয়ে সফলভাবে গবেষণা শেষ করে জাপান।
Health Canada এবং US Food and Drug Administration (FDA) এর অনুমোদন অনুযায়ী, মানবদেহের সবচেয়ে ভালো পুষ্টিকর প্রয়োজনীয় এবং সবচেয়ে ভালো খাদ্য হিসেবে বার্লি ঘাস পাউডার কে রাখা হয়।
Food Safety Commission of Japan (FSCJ) এর অনুমোদন অনুযায়ী, মানবদেহের জন্য সবচেয়ে ভালো পুষ্টিকর এবং সবচেয়ে ভালো খাদ্য এবং সবচেয়ে ভালভাবে রোগ প্রতিরোধকারী খাদ্য হিসেবে বার্লি ঘাস পাউডার কে রাখা হয়।
নতুন পদ্ধতিতে জাপানিরা কিভাবে জাপানবাগপো আবিষ্কার করেছেন?
প্রায় ৮০০০ থেকে ১০০০০ বছর পুরনো ৫ টি আলাদা বার্লি উদ্ভিদের জাতকে একত্রিত করে একটি নতুন জাতের বার্লি উদ্ভিদ আবিষ্কার করেছে জাপানের উদ্ভিদ বিজ্ঞানীরা। জাপানের উদ্ভিদ বিজ্ঞানীদের গবেষণা অনুযায়ী পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে থাকা যেকোনো বার্লি উদ্ভিদের থেকে এই নতুন জাতের বার্লি উদ্ভিদ বর্তমান পৃথিবীর সবচেয়ে উন্নত মানের অত্যন্ত সুস্বাস্থ্যকর এবং রোগ নিরাময়কারী গুরুত্বপূর্ণ একটি খাদ্য। আবিষ্কারের পর থেকে এই নতুন জাতের বার্লি ঘাস চাষ এবং উৎপাদন করছে এক মাত্র Food Safety Commission Japan (FSCJ) । জাপানবাগপো ৪৭ % জাপানিজ এর প্রতিদিনের ৩ বেলা খাবারের একটি অংশ। তারা মূলত সুস্থ থাকার জন্য এবং তাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্যেই জাপানবাগপো খেয়ে থাকে।
জাপানবাগপো এর পুষ্টি বিবরণ ও উপকারিতা বিস্তারিতঃ
১. খাদ্য থেকে প্রাপ্ত মানুষের শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় ৬ টি মৌলিক উপাদান এর প্রত্যেকটি উপাদান এতে রয়েছে।
২. শরীরে নতুন এবং সুস্থ কোষ উৎপন্ন করে।
৩. শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
৪. শরীরে শক্তি উৎপন্ন করে এবং শক্তিশালী করে তোলে।
৫. শরীরে অ্যান্টিবডি উৎপন্ন করে এবং ভাইরাসমুক্ত রাখতে সাহায্য করে।
৬. ক্যান্সার কোষ ধ্বংস করে।
৭. শরীরের অপ্রয়োজনীয় ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে।
৮. শরীরের ভিতরে জমে থাকা টক্সিন দূর করে।
৯. শরীরে ক্ষতিকর রাসায়নিক গুলো দূর করে।
১০. ধূমপান, ড্রাগ বা অ্যালকোহল নেশা কমাতে সহযোগিতা করবে।
১১. এন্টিবায়োটিক এর প্রভাবে তৈরি হওয়া শারীরিক সমস্যা দূর করে।
১২. শরীরে রক্ত উৎপন্ন করে এবং রক্তস্বল্পতা দূর করে।
১৩. শরীরের বিষাক্ত রক্ত দূর করে এবং রক্তকে বিশুদ্ধ করে।
১৪. এতে থাকা সুপারোক্সাইড নামক একটি শক্তিশালী এনজাইম যা মধ্যস্থতাকারী রোগগুলো ধ্বংস করে।
১৫. ডায়াবেটিস টাইপ ১ নির্মূল করে।
১৬. ডায়াবেটিস টাইপ ২ নিয়ন্ত্রণ করে।
১৭. শরীরকে ফ্রি র্যাডিক্যাল ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে।
১৮. হরমোন জনিত সমস্যা দূর করে।
১৯. হরমোনের ঘাটতি পূরণ করে।
২০. বুদ্ধি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
২১. খিটখিটে মেজাজ দূর করতে সাহায্য করে।
২২. মাইগ্রেনের মাথাব্যথা দূর করে।
২৩. চুলের সমস্যা দূর করে এবং চুল সুস্থ রাখে।
২৪. চোখের সমস্যা দূর করে।
২৫. দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে।
২৬. অনিদ্রাজনিত সমস্যা দূর করে।
২৭. প্রাণবন্ত ঘুমের জন্য সাহায্য করে।
২৮. ত্বক সুস্থ রাখে।
২৯. ত্বকে লাবণ্য তৈরি করে।
৩০. শরীরে বয়স্কের ছাপ কমায় এবং আয়ু বাড়াতে সহযোগিতা করে।
৩১. মুখের সংক্রমণ দূর করে।
৩২. দাঁত এবং মাড়ির সমস্যা দূর করে।
৩৩. হৃদস্পন্দন স্বাভাবিক রাখে।
৩৪. পাকস্থলী কে শক্তিশালী করে।
৩৫. হজম সমস্যা দূর করে।
৩৬. হজম শক্তি বৃদ্ধি করে।
৩৭. কোষ্ঠকাঠিন্য উপশম করে।
৩৮. মহিলাদের অনিয়মিত মাসিক সমস্যা দূর করে।
৩৯. মহিলাদের ঋতুস্রাবের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
৪০. পুরুষ এবং মহিলা উভয়ের যৌন সমস্যার সমাধান করে।
৪১. গর্ভবস্থায় মা এবং শিশু দু'জনকেই সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
৪২. সন্তান জন্মদানের সময় প্রসব ব্যথা কমিয়ে দেয়।
৪৩. নখের সমস্যা দূর করে এবং নখ সুস্থ রাখে।
৪৪. শরীরের পেশীগুলোকে শক্তিশালী করে তোলে।
৪৫. শরীরের ওজন স্বাভাবিক রাখে।
৪৬. শিশু এবং কিশোরদের শরীর বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
৪৭. শরীরের অঙ্গ-প্রত্বঙ্গ সচল রাখে।
৪৮. শরীরের পুষ্টি উপাদান ঠিক রাখে।
৪৯. শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখে।
৫০. শরীরকে প্রাণবন্ত রাখে।
প্রতি ১ মিনি প্যাক (৩ গ্রাম) এর পুষ্টি উপাদান বিস্তারিতঃ
১.ক্যালোরি ৮ কিলোক্যালরি
২.প্রোটিন ০.৬২ গ্রাম
৩.লিপিড ০.১৪ গ্রাম
৪.শর্করা ১.৯৬ গ্রাম
৫.সুক্রোজ ০.১৭ গ্রাম
৬.ডায়েটারি ফাইবার ১.৭৯ গ্রাম
৭.মিনারেল সল্ট ০.০২ গ্রাম
৮.ক্যালসিয়াম ১২.৩ মিলিগ্রাম
৯.আয়রন ১.৪১ মিলিগ্রাম
১০.পটাশিয়াম ৩৬ মিলি গ্রাম
১১.ম্যাগনেসিয়াম ৩.৯ মিলি গ্রাম
১২.ভিটামিন বি'১ ০.০১ মিলি গ্রাম
১৩.ভিটামিন বি'২ ০.০২ মিলি গ্রাম
১৪.ভিটামিন বি'৬ ০.০১ মিলি গ্রাম
১৫.ভিটামিন সি ০.০৭ মিলি গ্রাম
১৬.ভিটামিন ই ০.২২ মিলি গ্রাম
১৭.ভিটামিন কে ৮১ মাইক্রো গ্রাম
১৮.বায়োটিন ০.৫৭ মাইক্রো গ্রাম
১৯.বিটা-ক্যারোটিন ১৫৯ মাইক্রো গ্রাম
২০.ফোলেট ৬.৯ মাইক্রো গ্রাম
২১.আইসোলিউসিন ২৬.১ মিলি গ্রাম
২২.লিউসিন ৫১ মিলি গ্রাম
২৩.লাইসিন ৩০ মিলিগ্রাম
২৪.মেথিওনিন ১১.৭ মিলিগ্রাম
২৫.সিস্টিন ৭.২ মিলিগ্রাম
২৬.ফেনিলালানিনে ৩৩ মিলিগ্রাম
২৭.টাইরোসিন ১৮ মিলিগ্রাম
২৮.থ্রিওনিন ২৬.৪ মিলিগ্রাম
২৯.ট্রিপ্টোফ্যান ১৩.৮ মিলিগ্রাম
৩০.ভ্যালিন ৩৩ মিলিগ্রাম
৩১.হিসটিডিন ১০.২ মিলিগ্রাম
৩২.আরগিনিনে ৩০ মিলিগ্রাম
৩৩.অ্যালানিন ৩৯ মিলিগ্রাম
৩৪.অ্যাসপার্টিক অ্যাসিড ৫১ মিলিগ্রাম
৩৫.গ্লুটামিক অ্যাসিড ৬৩ মিমিগ্রাম
৩৬.গ্লিসাইন ৩০ মিলিগ্রাম
৩৭.প্রোলিন ২৭.৯ মিলিগ্রাম
৩৮.সেরিনে ২৪.৩ মিলিগ্রাম
জাপানবাগপো খাওয়া বা সেবন করার নিয়ম বিস্তারিতঃ
" ৫০০ মিলি পানির সাথে ১ প্যাক অর্থাৎ ৩ গ্রাম জাপানবাগপো পাউডার মিশিয়ে খালি পেটে খাওয়ার কমপক্ষে ১০ মিনিট আগে পান করুন "
গর্ভঅবস্থায় একজন মা কমপক্ষে ২ টি এবং সর্বোচ্চ ৩টি প্যাক সেবন করবেন শিশুর দুগ্ধ পান বন্ধ করার আগ পর্যন্ত।
শিশুর দুগ্ধ পান বন্ধ করার পর থেকে ৫ বছর বয়স পর্যন্ত ১ প্যাক অর্ধেক অর্থাৎ (১/২)
আধা প্যাক সেবন করবে।
আধা প্যাক সেবন করবে।
বয়স ৬ থেকে ১০ পর্যন্ত ১ প্যাক সেবন করবে।
বয়স ১১ থেকে ১৫ পর্যন্ত কমপক্ষে ১ প্যাক সর্বোচ্চ ২ প্যাক সেবন করবে।
বয়স ১৬ থেকে ২৫ পর্যন্ত কমপক্ষে ১ প্যাক সর্বোচ্চ ৩ প্যাক সেবন করবে।
বয়স ২৬ থেকে ৩৫ পর্যন্ত কমপক্ষে ২ প্যাক সর্বোচ্চ ৩ প্যাক সেবন করবে।
বয়স ৩৬ থেকে ৪৫ পর্যন্ত কমপক্ষে ২ প্যাক সর্বোচ্চ ৪ প্যাক সেবন করবে।
বয়স ৪৬ থেকে ৫৫ পর্যন্ত কমপক্ষে ৩ প্যাক সর্বোচ্চ ৪ প্যাক সেবন করবে।
বয়স ৫৬ থেকে শেষ পর্যন্ত কমপক্ষে ৩ প্যাক সর্বোচ্চ ৫ প্যাক সেবন করবে।
সাবধানতা:
১. ইমারজেন্সি রোগী যেমন ক্যান্সার, ডায়াবেটিস টাইপ ২, ভাইরাস বা মহামারীতে আক্রান্ত, অ্যাক্সিডেন্টে আক্রান্ত, অপারেশন কৃত রোগী সহ সকল ধরনের ইমারজেন্সি রোগীর ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী যে ওষুধ দেওয়া হয়েছে সেই ওষুধের পাশাপাশি জাপানবাগপো সেবন করবেন।
২.জাপানবাগপো এর শুকনো পাউডার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন, কারণ শুকনো পাউডার খেতে গেলে এটি আপনার গলায় আটকে যেতে পারে।
জাপানবাগপো এর উপকারিতা দ্রুত পাওয়ার জন্য করনীয়?
জাপানবাগপো এর উপকারিতা দ্রুত পাওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই অনেক বেশি পরিমাণ বিশুদ্ধ পানি পান করতে হবে কারণ জাপানবাগপো আপনার শরীরে প্রবেশ করার পর আপনার শরীরের ভিতরের রোগগুলোকে প্রথমেই শনাক্ত করে, কিছু রোগ শরীরের ভিতরে ধ্বংস করে দিবে এবং কিছু রোগের জীবাণু আপনার মূত্রথলিতে পৌঁছে দিবে। পানি কম খাওয়ার কারণে প্রস্রাব কম হলে আপনার শরীরে জীবাণুগুলো থেকে যাবে। এতে করে জাপানবাগপো এর কার্যকারিতা ঠিক থাকলেও উপকারিতা পেতে সময় লাগবে। তাই বেশি পরিমাণে পানি বিশুদ্ধ পানি পান করতে হবে। তাই আপনাদের বোঝার সুবিধার্থে বয়স অনুযায়ী পুরুষ এবং মহিলাদের পানি পান করার তালিকা উপস্থাপন করা হলো:
ছেলে এবং পুরুষদের ক্ষেত্রে:
বয়স ১ থেকে ৩ বছর পর্যন্ত প্রতিদিন কমপক্ষে ২ লিটার
বয়স ৪ থেকে ৮ বছর পর্যন্ত প্রতিদিন কমপক্ষে ২.৫ লিটার
বয়স ৯ থেকে ১৩ বছর পর্যন্ত প্রতিদিন কমপক্ষে ৩.৫ লিটার
বয়স ১৪ থেকে ১৮ বছর পর্যন্ত প্রতিদিন কমপক্ষে ৪.৫ লিটার
বয়স ১৯ থেকে ৪০ বছর পর্যন্ত প্রতিদিন কমপক্ষে ৫.৫ লিটার
বয়স ৪১ থেকে ৭০ বা বেশি বছর পর্যন্ত প্রতিদিন কমপক্ষে ৫ লিটার
মেয়ে এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে:
বয়স ১ থেকে ৩ বছর পর্যন্ত প্রতিদিন কমপক্ষে ২ লিটার
বয়স ৪ থেকে ৮ বছর পর্যন্ত প্রতিদিন কমপক্ষে ২.৫ লিটার
বয়স ৯ থেকে ১৩ বছর পর্যন্ত প্রতিদিন কমপক্ষে ৩ লিটার
বয়স ১৪ থেকে ১৮ বছর পর্যন্ত প্রতিদিন কমপক্ষে ৩.৫ লিটার
বয়স ১৯ থেকে ৪০ বছর পর্যন্ত প্রতিদিন কমপক্ষে ৪.৫ লিটার
বয়স ৪১ থেকে ৭০ বা বেশি বছর পর্যন্ত প্রতিদিন কমপক্ষে ৪ লিটার
বর্তমান খুচরা বাজারে জাপানবাগপো এর খুচরা মূল্য
এটির খুচরা মূল্য = ৩০০০ থেকে ৩৫০০ টাকায় বিক্রি করতে পারেন।
আমাদের বিক্রিত প্যাকেজ গুলো
বড় প্যাকেজ ছাড় (৩৩.৩৩% থেকে ২৫% = ৩,০০০ টাকা থেকে ১০,০০০ টাকা পর্যন্ত)
প্যাকেজ - ১
প্যাকেজ - ২
প্যাকেজ - ৩ ( ছাড়!!! ৪৬.৬৬% টাকা = ১১,২০০ টাকা )৮ পিজ = ১২,৮০০ টাকা
প্যাকেজ - ৪ ( ছাড়!!! ৪০% টাকা = ৮,৪০০ টাকা )৭ পিজ = ১২,৬০০ টাকা
প্যাকেজ - ৫ ( ছাড়!!! ৩৩.৩৩% টাকা = ৬,০০০ টাকা )৬ পিজ = ১২,০০০ টাকা
প্যাকেজ - ১
প্যাকেজ - ২
প্যাকেজ - ৩
( ছাড়!!! ৪৬.৬৬% টাকা = ১১,২০০ টাকা )
৮ পিজ = ১২,৮০০ টাকা
প্যাকেজ - ৪
( ছাড়!!! ৪০% টাকা = ৮,৪০০ টাকা )
৭ পিজ = ১২,৬০০ টাকা
প্যাকেজ - ৫
( ছাড়!!! ৩৩.৩৩% টাকা = ৬,০০০ টাকা )
৬ পিজ = ১২,০০০ টাকা
ছোট প্যাকেজ ছাড় (০% থেকে ২৬.৬৬% = ০ টাকা থেকে ৪,০০০ টাকা পর্যন্ত)
প্যাকেজ - ৬ ( ছাড়!!! ২৬.৬৬% টাকা = ৪,০০০ টাকা )৫ পিজ = ১১,০০০ টাকা
প্যাকেজ - ৭ ( ছাড়!!! ২০% টাকা = ২৪০০ টাকা )৪ পিজ = ৯,৬০০ টাকা
প্যাকেজ - ৮ ( ছাড়!!! ১৩.৩৩% টাকা = ১২০০ টাকা )৩ পিজ = ৭,৮০০ টাকা
প্যাকেজ - ৯ ( ছাড়!!! ৬.৬৬% টাকা = ৪০০ টাকা )২ পিজ = ৫,৬০০ টাকা
প্যাকেজ - ১০ ( ছাড়!!! ০% টাকা = ০ টাকা )১ পিজ = ৩,০০০ টাকা
প্যাকেজ কিনতে বা অর্ডার করতে কল করুন +৮৮০১৯৭৭১৪৫২২৪Call to buy order package +8801977145224
প্যাকেজ - ৬
( ছাড়!!! ২৬.৬৬% টাকা = ৪,০০০ টাকা )
৫ পিজ = ১১,০০০ টাকা
প্যাকেজ - ৭
( ছাড়!!! ২০% টাকা = ২৪০০ টাকা )
৪ পিজ = ৯,৬০০ টাকা
প্যাকেজ - ৮
( ছাড়!!! ১৩.৩৩% টাকা = ১২০০ টাকা )
৩ পিজ = ৭,৮০০ টাকা
প্যাকেজ - ৯
( ছাড়!!! ৬.৬৬% টাকা = ৪০০ টাকা )
২ পিজ = ৫,৬০০ টাকা
প্যাকেজ - ১০
( ছাড়!!! ০% টাকা = ০ টাকা )
১ পিজ = ৩,০০০ টাকা
প্যাকেজ কিনতে বা অর্ডার করতে কল করুন +৮৮০১৯৭৭১৪৫২২৪
Call to buy order package +8801977145224
No comments