Header Ads

Header ADS

বোনক্যাল ডি৩ || BOAN CAL-D3 (Calcium & Vitamin-D3)


Call to buy or order package +8801977145224
প্যাকেজ কিনতে বা অর্ডার করতে কল করুন +৮৮০১৯৭৭১৪৫২২৪


"বোনক্যাল ডি ৩ আপনার শরীরের ক্যালসিয়াম এর ঘাটতি দূর করবে"
"বোনক্যাল ডি ৩ আপনার শরীরের ভিটামিন ডি৩ এর ঘাটতি দূর করবে"
"নিচে আরো বিস্তারিত দেখুন এবং পড়ুন"

পর্যায়ক্রমে এই পেজটিতে আপনি যা দেখতে পাবেন তা হলোঃ
★★★ বোনক্যাল ডি৩ কি ?
★★★ বোনক্যাল ডি৩ কেন প্রয়োজন ?
★★★ বোনক্যাল ডি৩ কারা ব্যবহার করবে এবং কিভাবে সেবন করবে ?
★★★ বর্তমান খুচরা বাজারে বোনক্যাল ডি৩ এর খুচরা মূল্য।
★★★ আমাদের বিক্রিত প্যাকেজ গুলো।


বোনক্যাল ডি৩ কি ?

বোনক্যাল ডি৩ হলো প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরি কৃত ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি৩ এর সমন্বয়ে তৈরিকৃত একটি পণ্য। এটি বাজারের অন্য সকল টেবলেটের চেয়ে ওদিক কার্যকরী।এতে রয়েছে মোট ৪০ টি ক্যাপসুল।

বোনক্যাল ডি৩ কেন প্রয়োজন ?

বোনক্যাল ডি৩ এর প্রয়োজনীয়তা জানতে হলে আপনাকে প্রথমেই জানতে হবে মানুষের শরীরে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি৩ এর প্রয়োজন কেন ?
আপনার শরীরে যদি ক্যালসিয়াম এর ঘাড়তি বা অভাব হয় তাহলে আপনার যে সমস্যা গুলো হতে পারে তা হলোঃ

১. পেশী সংকোচন:
২. হাড় ঘনত্ব কম:
৩. দৃঢ়তাহীন নখ:
৪. দাঁত ব্যথা:
৫. মাসিক বা পিরিয়ড জনিত ব্যথা:
৬. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম:
৭. স্নায়ুবিক সমস্যা:
৮. হৃদস্পন্দন বৃদ্ধি:

এছাড়াও  আরো যে সমস্যা গুলো হয়ে থাকেঃ

“ক্যালসিয়ামের অভাবে শরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগ হতে পারে। যুক্তরাজ্যের সংবাদমাধ্যম দ্য ডেইলি ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে ক্যালসিয়ামের অভাবে শরীরে কী হয়”

১. ক্যালসিয়ামের অভাবে রিকেট রোগ হয়। রিকেট রোগের কারণে হাড় নরম ও দুর্বল হয়ে পড়ে। এছাড়া ভিটামিন ডি-এর দীর্ঘস্থায়ী অভাবে হাড়ের ক্ষতি করে।
২. ক্যালসিয়ামের দীর্ঘস্থায়ী অভাবে হাড় ফ্র্যাকচার হয়। যারা দীর্ঘস্থায়ী ক্যালসিয়ামের অভাবে ভোগে তারা একপর্যায়ে হাড় ফ্র্যাকচারের সমস্যায় পড়তে পারেন। মেয়েদের মনোপোজের (ঋতুস্রাব বন্ধ হয়ে যাওয়া) পর হাড় ফ্র্যাকচার হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। তাই বয়ঃসন্ধিকালে অবশ্যই ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিৎ।
৩. ক্যালসিয়ামের অভাবে অস্টিয়োপোরোসিস বা হাড় ক্ষয়ের রোগ হয়। ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি-এর অভাব, মদ্যপান ও ধূমপানের কারণেও এই হাড় ক্ষয়ের রোগ হতে পারে। এই রোগ প্রতিকারে চিকিৎসকরা সাধারণত ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট দিয়ে থাকেন।
হাড়ের গঠন ও শক্তিবর্ধনে বেশির ভাগ ক্যালসিয়াম কাজে লাগে। খাদ্য তালিকায় ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার না থাকলে হাড়ের গঠন দুর্বল হয় এবং শক্তি কম থাকে।
৪.  ক্যালসিয়ামের অভাবে হাইপোক্যালসিয়মিয়া হয়ে পেশির টিট্যানি রোগ হয়।
৫. ক্যালসিয়ামের অভাবে মুখে লাল বা গোলাপি রঙের র্যাশ হতে পারে।

আপনার শরীরে যদি ভিটামিন ডি৩ এর ঘাড়তি বা অভাব হয় তাহলে আপনার যে সমস্যা গুলো হতে পারে তা হলোঃ

১. ঘন ঘন রোগ অথবা সংক্রমণ হওয়াঃ
ভিটামিন ডি শরীরে পর্যাপ্ত না থাকলে ঘন ঘন সর্দি-কাশি হতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে, ভিটামিন ডির অভাবে শ্বাসতন্ত্রে ঘন ঘন সংক্রমণ হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এ ছাড়া ভিটামিন ডি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এটি ঘন ঘন সংক্রমণ ছাড়াও নানা রোগের বিরুদ্ধে কাজ করে।

২. অবসাদ ও ক্লান্ত হওয়াঃ
অনেক গবেষণায় দেখা গেছে ভিটামিন ডির সঙ্গে কম বয়সীদের অব্সাদগ্রস্ত হওয়ার সম্পর্ক রয়েছে। যাদের রক্তে ভিটামিন ডি অপর্যাপ্ত থাকে তারা একটুতেই ক্লান্ত হয়ে পড়েন।

৩. হাড়ব্যথা ও  কোমরব্যথাঃ 
ভিটামিন ডি দেহের হাঁড়ের স্বাস্থ্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ। ভিটামিন ডি শরীরে ক্যালসিয়াম শোষণে সাহায্য করে। অনেক গবেষণায় দেখা গেছে,  ভিটামিন ডির অভাবে হাড়ে ও কোমরে ব্যথা হয়ে থাকে। বিশেষ করে একটু বয়স্ক নারীদের। সুতরাং রক্তে ভিটামিন ডির অভাবে হাড়ে ও পিঠে ব্যথা হয়ে থাকে।

৪. বিষণ্ণতাঃ
ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতা অনেকের ক্ষেত্রেই ভিটামিন ডির ঘাটতির একটি লক্ষণ। অনেক গবেষণায় দেখা গেছে যারা বিষণ্ণতায় ভুগছে, তাদের রক্তে ভিটামিন ডি যথাসম্ভব প্রদান করতে পারলে বিষণ্ণতা অনেক কমে যায়।

৫. ঘা বা ক্ষত শুকাতে না চাওয়াঃ
যেকোনো আঘাত বা অপারেশন হলে যদি রক্তে ভিটামিন ডির ঘাটতি থাকে, তবে তা সহজে ভালো হতে চায় না। কেননা ভিটামিন ডির যথেষ্ট ভূমিকা থাকে ইনফেকশনের বিরুদ্ধে কাজ করে ক্ষতস্থান দ্রুত সারিয়ে তুলতে।
৬. হাড় ক্ষয়ঃ
ভিটামিন ডি রক্তের ক্যালসিয়াম শোষণ ও হাড়ের বিপাকের জন্য জরুরি একটি পুষ্টি উপাদান। মেনোপোজের পর বেশির ভাগ নারীর হাড় ক্ষয় হয়ে যায়। যাদের মধ্যে বেশির ভাগই ভিটামিন ডির অভাবের কারণ। হাড়ের ক্ষয় মূলত ভিটামিন ডির অভাবের জন্য হয়ে থাকে।

৭. চুল পড়াঃ
চুল অনেক কারণে পড়তে পারে। কিন্তু চুল পড়ার অন্যতম কারণ হিসেবে ভিটামিন ডিকেও দায়ী করা হয়ে থাকে।

৮. মাংসপেশির ব্যথাঃ
ভিটামিন ডির অভাবে শিশু ও প্রাপ্ত বয়স্ক যেকোনো বয়সীদেরই মাংসপেশিতে ব্যথা হতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে, অনেক শিশু আছে যাদের ভিটামিন ডির ঘাটতি থাকে। তাদের মাংসপেশিতে ব্যথা হয়।

৯. ক্যালসিয়ামের মাত্রা বেড়ে যাবেঃ
ভিটামিন ‘ডি’ আপনার শরীরের মধ্যে ক্যালসিয়াম শোষণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ভিটামিন ‘ডি’ শরীরে বেশি পরিমাণে গেলে ক্যালসিয়ামের মাত্রাও বাড়বে। যার ফলে ঘন ঘন প্রস্রাব, বমি বমি ভাব, হজমের সমস্যা, অত্যধিক তৃষ্ণার সমস্যা হতে পারে।

১০. হাড়ের ঘনত্ব হ্রাসঃ
ভিটামিন ডি-র উচ্চ মাত্রা হাড়ের ঘনত্বের ক্ষতি হতে পারে। অতিরিক্ত ভিটামিন ‘ডি’ ভিটামিন কে-এর পরিমাণ কমায়। ভিটামিন কে রক্ত ​​থেকে ক্যালসিয়াম নিয়ে হাড়ের মধ্যে তা সঞ্চারণ করে। তাই যদি ক্যালসিয়াম দেহে প্রবেশ করলেও যতক্ষণ না তা হাড় দ্বারা শোষিত হচ্ছে এটি আপনার রক্তেই থেকে যায়।

১১. কিডনির সমস্যাঃ
রক্তে উচ্চ ভিটামিন ‘ডি’ আপনার কিডনিকেও প্রভাবিত করতে পারে। রক্তে অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম কিডনিতে পাথর তৈরি করতে পারে।

১২. হজমের কষ্টঃ
শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার 80% নির্ভর করে পাচনতন্ত্রের উপর। ভিটামিন ‘ডি’ বেশি হলেই পেটে মোচড় হতে পারে, বমি বমি ভাব এবং হজমের অন্য সমস্যাও দেখা যেতে পারে। হঠাৎ ওজন কমে যাওয়াও এর লক্ষণ।

১৩. দুর্বল এবং ক্লান্ত পেশীঃ
ভিটামিন ‘ডি’–র উচ্চমাত্রা ক্লান্তির সাথে সম্পর্কযুক্ত। হাড়ের বদলে রক্তে ক্যালসিয়ামের উচ্চ মাত্রার কারণেই এমনটা হয়। আয়রন ও প্রোটিন না পাওয়ার কারণে পেশীর পুষ্টি হয় না।

১৪. কোষ্ঠকাঠিন্যঃ
ভিটামিন ‘ডি’ বেশি হলে মলত্যাগে কষ্ট হয়। পেটে ব্যথাও হতে পারে।

১৫. খাওয়ার রুচি কমিয়ে ‍দিবেঃ
শরীরে অতিরিক্ত ভিটামিন ‘ডি’ খাওয়ার রুচি কমিয়ে আনে। এতে শরীরে পানিশূন্যতা ও পুষ্টির অভাব দেখা দেয়।

বোনক্যাল ডি৩ কারা ব্যবহার করবে এবং কিভাবে সেবন করবে ?

বোনক্যাল ডি৩ সুস্থ ও অসুস্থ সকলেই ব্যবহার করতে পারবে।
সুস্থ মানুষ ব্যবহার করবে যাতে উপরে লিখিত সমস্যা বা রোগ গুলো না হয়। আর অসুস্থ মানুষ ব্যবহার করবে সমস্যা বা রোগ থেকে বাঁচতে বা রক্ষা পেতে।
বোনক্যাল ডি৩ তে ৪০ টি ক্যাপসুল রয়েছে।
সুস্থ মানুষের ক্ষেত্রেঃ
প্রতিদিন রাতে খাওয়ার শেষে ১ টি ক্যাপসুল খাবে।
অসুস্থ মানুষের ক্ষেত্রেঃ
সমস্যা অনুযায়ী ২ টি বা সর্বোচ্চ ৩ টি ক্যাপসুল খাবে ৩ বেলা খাবার শেষে। এটি অত্যন্ত ভালো মানের ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি৩ এর সমন্বয়ে তৈরিকৃত পণ্য হওয়ার কারণে দিন সর্বোচ্চ ৩ টির বেশি খেতে পারবেন না। 

বর্তমান খুচরা বাজারে বোনক্যাল ডি৩ এর খুচরা মূল্য

এটির খুচরা মূল্য = ৭৫০ টাকা।

আমাদের বিক্রিত প্যাকেজ গুলো

বড় প্যাকেজ
ছাড় (১২.৫% থেকে ২৫% = ৩,০০০ টাকা থেকে ১০,০০০ টাকা পর্যন্ত)


প্যাকেজ - ১
( ছাড়!!! ২৫% টাকা = ১০,০০০ টাকা )
১০০ পিজ = ৩০,০০০ টাকা

প্যাকেজ - ২
( ছাড়!!! ২০% টাকা = ৭,২০০ টাকা)
৯০ পিজ = ২৮,৮০০ টাকা

প্যাকেজ - ৩
( ছাড়!!! ১৭.৫% টাকা = ৫,৬০০ টাকা )
৮০ পিজ = ২৬,৪০০ টাকা

প্যাকেজ - ৪
( ছাড়!!! ১৫% টাকা = ৪,২০০ টাকা )
৭০ পিজ = ২৩,৮০০ টাকা

প্যাকেজ - ৫
( ছাড়!!! ১২.৫% টাকা = ৩,০০০ টাকা )
৬০ পিজ = ২১,০০০ টাকা

ছোট প্যাকেজ
ছাড় (০% থেকে ১০% = ০ টাকা থেকে ২,০০০ টাকা পর্যন্ত)

প্যাকেজ - ৬
( ছাড়!!! ১০% টাকা = ২,০০০ টাকা )
৫০ পিজ = ১৮,০০০ টাকা

প্যাকেজ - ৭
( ছাড়!!! ৭.৫% টাকা = ১২০০ টাকা )
৪০ পিজ = ১৪,৮০০ টাকা

প্যাকেজ - ৮
( ছাড়!!! ৫% টাকা = ৬০০ টাকা )
৩০ পিজ = ১১,৪০০ টাকা

প্যাকেজ - ৯
( ছাড়!!! ২.৫% টাকা = ২০০ টাকা )
২০ পিজ = ৭,৮০০ টাকা

প্যাকেজ - ১০
( ছাড়!!! ০% টাকা = ০ টাকা )
১০ পিজ = ৪,০০০ টাকা


প্যাকেজ কিনতে বা অর্ডার করতে কল করুন +৮৮০১৯৭৭১৪৫২২৪
Call to buy or order package +8801977145224

No comments

Powered by Blogger.